ফিরে এসে এক মহিলা গাইনোকোলজিস্ট এর সাথে কথা বললাম। জিজ্ঞেস করল আমরা বিবাহিত কিনা ? আমি মিছামিছি বললাম রেজিস্ট্রি হয়ে গেছে। ডাক্তার ম্যাডাম বললেন কন্ট্রাসেপটিভ পিল খাওয়ার জন্য অনেক সময় এটা হয়। পিল খাওয়ার সময় খুব বেশি পরিমাণ চোষা চুষি করলে এরকম হয়। একটা ইনজেকশন নেওয়ার কথা বললেন। আমি তখনই নিয়ে নিলাম। আড়াই হাজার টাকা দাম। তারপর কিন্তু ঐরকম জলের মতো জিনিস বেরানো একেবারেই বন্ধ হয়ে গেছিল। আমার ওখানে হাত ঢুকিয়ে ভালো করে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখলো। বলল বাচ্চা আসার কোনো ভয় নেই। তা সত্ত্বেও আমি একটা প্রেগনেন্সি কিট নিয়ে পরীক্ষা করে দেখলাম নেগেটিভ। চিন্তা দূর হলো।
সকালবেলায় ঘুম ভাঙতেই বললো একটু করবো। আমি হাত বুলিয়ে নাইটিটা উপরে তুলে দিলাম। ও আমার গায়ের উপরে উঠে শুয়ে পড়ল। আমি বললাম খুব ভারী লাগছে। হাত দিয়ে দেখে একটা বড়ই হয়নি। একটু ফোনের মধ্যেই চেহারা পাল্টে গেল। ফুটোর মুখে রেখে একটু চাপ দিতেই একদম ভিতরে চলে গেল। তারপর প্রায় মিনিট সাথে করার পর মাল আউট করে দিল। সবসময়ই মালগুলো তো ভিতরেই ঢালছে। যদিও আমি কন্ট্রাসেপটিভ ট্যাবলেট খাচ্ছি - হঠাৎ দেখি ওটা দিয়ে একটা পাতলা সাদা মত পদার্থ বের হচ্ছে। ভয় পেয়ে গেলাম। তাহলে কি ও বারবার চোষার জন্য এরকম হচ্ছে ? বাচ্চা এসে গেলো নাকি ? দুধগুলো জোরে টিপতেই জলের মতো জিনিস বেরোচ্ছে ..... ও বলছে খেতে মিষ্টি । যদিও আমি খেয়ে দেখিনি। ওকে আর এত বেশি করে চুষতে দিচ্ছিলাম না। আমি বললাম ফিরে গিয়ে কোন এক ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন। আমার খুব ভয় হচ্ছে।
সেদিন সন্ধ্যাবেলায় ও এক বোতল কি একটা ওয়াইন আর চিকেন তন্দুরি কিনে এনে বললো আমরা দুজনে মিলে খাবো আর তারপরে জমিয়ে করবো। আমি বললাম করতে আর কিছু বাকি রেখেছো ? আমার দুটো দুধ টিপে ব্যথা করে দিয়েছো। আমাকে নতুন ব্রা প্যাণ্টি পরে আর ও জাঙ্গিয়া পরে একটু করে খাওয়া শুরু করলাম। আমার তিন বার খাওয়ার পর শরীরটা ভালো লাগছিলো না আমি খাটে শুয়ে পড়তেই ও আমার প্যাণ্টি খুলে ব্রা এর হুক গুলো খুলে দিলো। তারপরও আমাকে আবার আর এক গ্লাস খাওয়ালো। তারপর আমার ওঠার ক্ষমতা ছিলো না। আমি ঘরেই মগে পেচ্ছাপ করে আবার শুয়ে পড়লাম। ও আমার ওখানে আঙ্গুল ঢুকিয়ে কি করছিলো - তারপর আমার কিছু মনে নেই। ও ওরটাকে আমার মুখে দিতে বলছিলো কিন্তু আমার কোনো ক্ষমতাই ছিলো না। রাত ২.৩০ টার যখন ঘুম ভাঙ্গলো দেখি দুজনের গায়ে কিছু নেই। ওকে বলি করবে কি ? দেখি ওরটা বাচ্চাদের নুনুর মতো হয়ে ঘুমিয়ে আছে। আমি হাত দিয়ে বললাম খাড়া করবো ( যদিও আমার একটুও ইচ্ছা ছিলো না) ? সে বললো আজকে পারবো না। তারপর বাথরুমে গিয়ে বমি করলাম - তারপর নাইটি পড়ে শুয়ে পড়লাম ওর ওর গায়ে বিছানোর চাদর দিয়ে শুয়ে পড়লাম।
ও দুপুর বেলায় বললো - আমার ওটার উপর বসে একটু করে দাও। ওটার উপরে বসতেই যেন একবারে ভিতর পর্যন্ত ঢুকে গেলো। কি হয়েছে কে জানে ! কোন কিছুতেই কিছু অসুবিধে হচ্ছে না সবকিছু ভালো লাগছে কেনো ? এত বারবার অর্গাজমই বা হচ্ছে কেনো ? ওরটা তো বেশিরভাগ সময়ই খাড়া হয়ে থাকছে। জানিনা সেক্সের ওষুধ খেলে কোন সাইড ইফেক্ট আছে কিনা ! কবি ওষুধ খেলে যে সেক্স বেড়ে যায় সেটা আমি হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করছি। একজন কেন চার জনও যদি পরপর করে কোন অসুবিধা হবে না। ভিতরটা যেনো সুড়সুড় না কুটকুট করছে কে জানে ! আমি করার সময় খুব একটা চিৎকার করি না। কিন্তু আমি বেখেয়ালে যাই তাই বকে ফেলছি।
সাইড হয়ে শুয়ে পা তুলে বা ডগি স্টাইলে করে ইচ্ছে করতো না বা কষ্ট পেতাম। এখন দেখছি যেভাবে সেভাবে করতে বিন্দুমাত্র কষ্ট হচ্ছে না বরং ভালো লাগছে। সেক্সের ওষুধ খাওয়ার জন্যও এমনটা হচ্ছে বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে না। খুব বেশিক্ষন পা তুলে রেখে করতে পারতাম না এখন দেখছি ওভাবেই করতে বেশি আরাম লাগছে। যেভাবে সেভাবে যা ইচ্ছা তাই করছে কিছুই বুঝতে পারছি না। মনে হচ্ছে সবই ভালো লাগছে। মনে মনে ভাবছি আমার ভেতরটা কি ফাঁকা হয়ে গেলো ? একদিকে প্রচন্ড পরিমান সাদা স্রাব হচ্ছে। প্যাণ্টি না পরে থাকলে পা বেয়ে গড়িয়ে আসছে। পেচ্ছাপ করার পর ধুতে গেলে সব জায়গাটাই হড়হড় করছে। ও মাঝেমধ্যে মুখ ঢুকিয়ে চুষছে বলছে মাখন খাচ্ছি। আমি মাঝে মাঝে ক্যাডবেরি ক্যান্ডেলটা লাগিয়ে নিচ্ছি যাতে দুর্গন্ধ না থাকে। ক্যাডবেরির গন্ধ পেয়ে ওর বোধহয় মাথা খারাপের অবস্থা। মাঝেমধ্যে চুষে সব রস খাচ্ছে - আমার নিজেরই লজ্জা করছে।
হোটেলে থাকাকালীন এই তিন চার দিনে কম করে ২০ থেকে ২৫ বার করেছে। আমাকেও সেক্সের কি একটা গুঁড়ো পাউডার খাওয়াতো। ও নিজেও করার কিছুক্ষণ আগে খেতো। একটা জিনিস উপলব্ধি করলাম - আগে যেমন অনেক সময় ইচ্ছে হতো না করার - ওষুধ গুলো খাবার পর মনে হচ্ছে যতবার ইচ্ছা করুক আমি রেডি আছি। রাতের বেলায় ঘুম থেকে উঠে পেচ্ছাপ করে এসে শুয়ে আমার নিজেরই মনে হচ্ছে করতে বলি। ও সেক্সের ওষুধ খাওয়ার জন্য দেখছি মাল বেরিয়ে যাওয়ার পরও ৮ -১০ মিনিট লোহার মতো শক্তই থাকছে। ওকে বেরিয়ে যাবার পরও মাখামাখি করে করেও যাচ্ছে। আমারও ভালোই লাগছে। আমি দেখতাম ছেলেদের ওগুলো বেরানোর পরই দেখি নেধকে যায় - এখন শক্তই থাকছে। ওর বেরিয়ে যাবার পর এখন ওকে যদি আর একটা মেয়ে দিয়ে দিই করে করে তারও জল খসিয়ে দেবে । আমারও খুব বেশি সাদাস্রাব হয়েই যাচ্ছে.....
আসল কথায় আসি - সেদিন সন্ধ্যায় বিষ্ণুপুরে হোটেলে গিয়ে ঢুকেই স্নান করে এসে বসলাম। ও নিজেও স্নান করতে গেলো। বুঝতে অসুবিধে নেই - এসেই না ঢুকিয়ে ছাড়বে না। আমি সে লিপস্টিক এর মত ক্যান্ডেলটা বের করে চারদিকে লাগিয়ে নিলাম । ক্যান্ডেলটা কি ভ্যাজাইনার ক্যানেল এর মধ্যে ভালো করে ঢুকিয়ে কয়েকবার ঘুরিয়ে নিলাম। বন্ধুটা শুনে দেখলাম বেশ সুন্দর গন্ধ বের হচ্ছে। তারপর সবকিছু সরিয়ে রেখে প্যান্টিটা পরে নিলাম। ও বাথরুম থেকে বেরিয়ে এসে গামছাটা খুলেই আমার গায়ের উপর ঝাপিয়ে পড়ল। আমার নাইটিটাকে টেনে খুলে ফেলে দিল। তারপর আমাকে শুইয়ে প্যান্টিটা নামিয়ে দিলো এবং ব্রা টাও খুলে ফেলে দিল। এবার ও মুখটা নিয়ে গিয়ে আমার ওখানে ঘষতে শুরু করলো। বলল কিগো মৌ এত সুন্দর গন্ধ বেরোচ্ছে কি করে ? ও জীব ঢুকিয়ে খেয়ে চুষে আমার বারোটা বাজিয়ে দিল। আজকে খুব দারুণ বন্ধু পাচ্ছি। তুমি কি খুব সুন্দর করে সাবান মেখেছো ? তারপর ওটা আমার ভেতরে ঢুকিয়ে দুমদাম করে মেরে রস ছেড়ে দিল।
আমার লজ্জা করছিলো - যখন পার্লারের অল্প বয়সী মেয়েটা ঢুকিয়ে শিখিয়ে দিচ্ছিলো। আমাকে কানে কানে বললো বডি ম্যাসেজের সাথে কেউ চাইলে করে দিই তার জন্য 150 টাকা নিই। আমাকে আরেকটা একটু বড়ো ডিডো সারা গায়ে কাঁটা দাগ আছে ঢুকিয়ে দেখাচ্ছিল কিন্তু লাগছিলো তাই ওটা ঢুকাতে দিই নি। আমাকে বললো একটু শুয়ে পড়ুন শুধু ক্লিটোরিস এর জন্য একটা মিনি ভাইব্রেটর আছে।আবার আমার 450 টাকা গেলো। ওটা যেখানে ইচ্ছা নিয়ে যেতে পারা যায়। আমাকে ক্লিটোরিসটাকে দুটো আঙ্গুল দিয়ে চিপে ভাইব্রেটর টা দিয়ে করে দেখিয়ে দিল। ভালোই আরাম